কোথায় হারিয়ে গেলো #ইলিয়াস #শাহী বংশ?
একটি রাজবংশ যা শত বছরের জন্য পরিবর্তন করে দিয়েছিলো ঘুণেধরা উপেক্ষিত বাংলার #ইতিহাস। একটি সাম্রাজ্য যা নির্মাণ করেছিলো বাঙালি হিসেবে আমাদের আত্মপরিচয়। যে #সাম্রাজ্য ছিলো বাঙালিদের ডমিনেটিং পাওয়ার, বিশ্বের সবচাইতে ধনী, সবচাইতে উর্বর ব-দ্বীপের সাম্রাজ্য„ যে সাম্রাজ্যের প্রথমদিকের স্বর্ণযুগে সুলতানের কেন্দ্রীয় আস্তাবলে ১ লক্ষ ঘোড়া থাকতো, যে সালতানাতের সুলতানের দরবারের বাহিরে ৫০০ সিস্তানী পালোয়ান #সৈন্য স্বর্ণের শিরস্ত্রাণ পরিহিত অবস্থায় সুলতানের শান-শৌকত প্রদর্শন করতো, যে সালতানাত একসময় ছিলো উপমহাদেশের একচ্ছত্র #পরাশক্তি, উপমহাদেশের সবচাইতে বড় দেশ। উসমানিয়, গজনভী, মুঘল, খাওয়ারিজম, মামলুক, মালি, কর্ডোবার ভিড়ে আমরা ভুলে গেছি আমাদের নিজেদের #সালতানাত কে ; যে সালতানাতের জন্যই আজ আমরা নিজেদের বাঙালি বলে পরিচয় দিই, যে সালতানাতের জন্য বাংলা ভাষা রক্ষা পেয়েছিলো, বাঙালিরা দলে দলে #ইসলাম গ্রহণ করেছিলো।
এই বাংলায় একজন #সুলতান ছিলেন যিনি উপেক্ষিত বাংলাকে পরিণত করেছিলেন সার্বভৌম পরাশক্তিতে। তিনিই প্রথম সর্বপ্রকার জাতি-বৈষম্য ধ্বংস করে বাঙালীদের ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। শূদ্র-ব্রাহ্মণ-বৈশ্য-ক্ষত্রিয়-জাত মুসলিম-ধর্মান্তরিত #মুসলিম সকলে যার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো, তিনিই বাঙালি জাতির পিতা। বাংলা ও বাঙালি শব্দ দুটো তাঁরই দেয়া। পারসিক হয়েও বাংলা কে তিনি এতোটা ভালবাসতেন যে নিজেকে পরিচয় দিতেন "বাঙ্গালী" নামে। তাঁর মাধ্যমেই শুরু হয়েছিলো বাঙ্গালী নামক পরিচয়ের। সিজিস্তানের অধিবাসী হয়ে নিজেকে বলতেন "বাঙ্গালী"। বাংলা সালতানাতের রাজপরিবার ও। অভিজাতরা সকলেই নিজেদের কে পরিচয় দিতেন বাঙালি বলে। গৌড়ে তিনি নির্মাণ করেছিলেন বাংলাকোট দুর্গ, একটি নদীর নামই দিয়েছিলেন বাঙ্গালী।
তিনিই হলেন শাহ-ই-বাঙ্গালিয়ান সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহ্ গাজী (রহঃ)
ইলিয়াস শাহ সাধারণ কোনো শাসনকর্তা ছিলেন না। তিনি ছিলেন বৈপ্লবিক #রাষ্ট্রনায়ক । পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর বাংলায় যে সেন আমলে শূদ্র-বৌদ্ধদের প্রতি বৈষম্য ও তুর্কি আমলে (১২০৪-১৩৩৮) আতরাফ মুসলমানদের প্রতি #বৈষম্য বিরাজমান ছিলো, তা উৎখাত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। #হিন্দু-মুসলিমের বৈষম্য দূরীভূত করেছিলেন ইলিয়াস শাহ। এমন ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে হিন্দু-মুসলমানকে চেনা যেতো শুধু কপালের তিলক দেখে। ইলিয়াস শাহর সিংহাসন আরোহণের পূর্বে অমুসলিম তো দূরের কথা নওমুসলিম দের পর্যন্ত সামরিক বাহিনীতে উচ্চপদে নেয়া হতো না, নেয়া হতো কেবল সামান্য পরিমাণে পদাতিক বাহিনীতে। তাদেরকে আতরাফ হিসেবে গণ্য করে নীচু দৃষ্টিতে দেখা হতো [ ইসলাম গ্রহণের পরেও!!] অনেকটা উমাইয়াদের অনারব মুসলিমদের থেকে জিজিয়া নেবার মত। এই বৈষম্য থেকে জাতিকে পরিত্রাণ দিয়েছিলেন সুলতান ইলিয়াস শাহ্। যেখানে ইংরেজ আমলে ব্রাহ্মণরা শূদ্রের ছায়া মাড়াতো না, সেইখানে মধ্যযুগে সুলতান ইলিয়াস শাহ শূদ্রকে প্রধান জেনারেল নিয়োগ দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজবংশই বাংলাকে স্বাধীন করেছিলো। তিনি শাসক ছিলেন না, ছিলেন বিপ্লবী। মুসলমান হত্যার প্রতিবাদে নেপালে পশুপতিনাথের মূর্তি ত্রিখণ্ডিত করেছিলেন। ত্রিকলিঙ্গাধিপতির বিশাল বাহিনীর রক্তে চিল্কা হ্রদের পানি লাল করে দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজবংশ ১৩৩৮ থেকে শুরু করে ১৪১৮ এবং ১৪৩৬ থেকে আরম্ভ করে ১৪৮৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলা শাসন করে। ইলিয়াস শাহ্- কে #মানুষ এতোটাই ভালবাসতো যে গণেশের উত্থানের সময় মুসলমানেরা গণেশের আধিপত্য অস্বীকার করে দলে দলে জীবন বাজি রেখে শাহর-ই-নাও শহরে (বর্তমান বারোবাজার, ঝিনাইদহ) ইলিয়াস শাহী বংশের শেষ প্রদীপ #শাহজাদা নাসিরকে কেন্দ্র করে সমবেত হয়েছিলো। সারা বাংলায় গণেশের রাজত্ব চললেও মুসলমানেরা খুলনা বিভাগে টিকিয়ে রেখেছিলো ইলিয়াস শাহী #সালতানাত। ইলিয়াস শাহকে মানুষ এতোটাই ভালবাসতো যে„ আহমাদ শাহ নিহত হলে ইলিয়াস শাহের প্রপৌত্র শাহজাদা নাসির কে ৬০,০০০ মুসলিম সৈন্য মুহাম্মাদাবাদ (শাহর-ই-নাও) থেকে ফিরুজাবাদে নিয়ে এসে সিংহাসনে বসিয়েছিলো………
কোথায় গেলো সেই মহামতি মহাবীর ইলিয়াস শাহের বংশ? হোসেন শাহী বংশধররা বাংলাদেশে আছেন। হোসেন শাহী শাহজাদিদের বহু #বংশধর আছেন বাংলাদেশে, ভাটিরাজ ঈসা খাঁর বংশধর এবং সৈয়দ হযরত ইব্রাহিম দানিশমান্দের বংশধররা মাতৃকুলের দিক থেকে হোসেন শাহী বংশের সন্তান। এছাড়া মালদহ জেলায় হোসেন শাহী বংশধররা আছেন। কররানী বংশধররা সিলেটে আছেন। সিলেট জয়ী সৈয়দ নাসিরউদ্দিনের বংশও আছে। সৈয়দ #মুজতবা আলী তরফরাজ সৈয়দ নাসিরউদ্দিনেরই বংশধর। রাজা গণেশের বংশ পাকিস্তান আমল পর্যন্ত দিনাজপুরের #জমিদার ছিলো [সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মাদ শাহর প্রথম স্ত্রী নবকিশোরীর গর্ভজাত অনুপনারায়ণ রায়ের বংশধর] ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর জমিদারী #বিলুপ্তি ও দিনাজপুররাজের সব সম্পত্তি পাকিস্তান সরকার বাজেয়াপ্ত করলে মহারাজ গিরিজানাথ রায় কলকাতা চলে যান এবং সেখানেই মারা যান তিনি । গণেশের বংশধররা কলকাতাতেই আছেন। দিনাজপুর ইহতিমাম নবাবী আমলে অন্যতম বড় ইহতিমাম ছিলো, গণেশের বংশধরদের দ্বারা #শাসিত।
তাহলে কোথায় হারিয়ে গেলো বীর ইলিয়াসের বংশ?
১৪৮৭ সালে প্রাসাদ রক্ষীদের অধিনায়ক হাবশী খোজা শাহজাদা বারবাকের নেতৃত্বে হাবশীরা সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সুলতান #জালালউদ্দিন ফতেহ শাহ্ কে হত্যা করে ক্ষমতার দখল নেয়। সুলতান শাহজাদা নাম নিয়ে সিংহাসনে বসে সেই খোজা। ফতেহ শাহ্ কে হত্যার পর তাঁর বিধবা সুলতানা ঘোষণা করলেন- সুলতানের হত্যাকারীকে যে হত্যা করতে পারবে, সিংহাসন তারই হবে। মালিক আন্দিল নামে এক প্রভুভক্ত হাবশী সেনাপতি #শাহজাদা বারবাক কে হত্যা করেন। ফতেহ শাহর একমাত্র পুত্রের বয়স তখন মাত্র পাঁচ বছর। মালিক আন্দিল সুলতানাকে নাবালক শাহজাদার জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণের জন্য অনুরোধ করেন। সুলতানা চাইলেই পারতেন মালিক আন্দিল কে শাহজাদার অভিভাবক হিসেবে নিযুক্ত করে শাহজাদাকে সিংহাসনে বসাতে, মালিক আন্দিলের সিংহাসনে বসার কোনো ইচ্ছা ছিলো না। তিনি সুলতানাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন শাহজাদার জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করতে।
কিন্তু সুলতানা তাঁর কথা রাখেন। মালিক আন্দিলকে সসম্মানে সিংহাসনে বসিয়ে ধনসম্পদ, সম্পত্তি, ক্ষমতা, ঐশ্বর্য, দাস-দাসী সর্বস্ব #ত্যাগ করে নিজের সন্তান কে সাথে নিয়ে চিরকালের জন্য প্রাসাদ ছেড়ে লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান। সেই যে সুলতানা সিংহাসনের দাবি ছেড়ে দিয়ে লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গেলেন, আর কখনো ফিরে আসেন নি, কখনো না!! ১৪৯০ সালের পর তাঁদের আর কোনো #সন্ধান কখনো পাওয়া যায়নি!
সুলতানা চাইলেই পারতেন জনগণ কে একত্রিত করে, সৈনিকদের #নেতৃত্ব দিয়ে শাহজাদাকে সিংহাসনে বসাতে! ইলিয়াস শাহী বংশধরের প্রতি সেই আবেগ, সেই #প্রেম বাংলার জনগণের তখনো ছিলো! কারণ- এবাংলাকে তো গড়েছিলেন ইলিয়াস শাহই। এ বাংলার #আকাশ-বাতাসে মিশে একাকার হয়ে রয়েছেন যিনি, তিনিই তো ইলিয়াস! প্রজাবাৎসল্লে প্রজাদের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিনি। 'ইলিয়াস শাহ' এবং 'বাংলা' শব্দ দুটি হয়ে উঠেছিলো সমার্থক। সাম্য ও ইনসাফ এনেছিলেন সুলতান…
কিন্তু সুলতানা করলেন না। স্বামীর হত্যাকারীকে শাস্তি দিয়ে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মালিক আন্দীলকে ক্ষমতায় বসিয়ে চলে গেলেন আড়ালে, চিরতরে…
আহা! ইলিয়াস শাহী বংশের #রাজবধু বলে কথা!! ক্ষমতা, সম্পদ, ঐশ্বর্য সব বিলীন করে দিয়ে একমাত্র সন্তানকে আঁকড়ে ধরে নিতান্তই সাধারণ বাঙালী গৃহবধুর মতো প্রাসাদ ছেড়ে বাংলার মেঠোপথ দিয়ে চলে গেলেন সুলতানা। এরপর আর কখনো আসেন নি। কত বসন্ত গেলো, কত যুগ হলো পার……মহামতি ইলিয়াসের বংশধররা আর জনসম্মুখে আসেন নি, এমনকি সিংহাসনের দাবি নিয়েও কেউ কখনো সামনে আসেন নি। রয়ে গেলেন কিংবদন্তীতে, মানুষের মুখে মুখে- এই বাংলায় ১ জন ইলিয়াস এসেছিলেন...!!
এভাবে বাংলা থেকে আড়ালে হারিয়ে যান ইলিয়াস শাহী বংশধররা....!! এরপর আর কখনো তাঁরা আসেন নি সামনে, কক্ষনো না!
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
#ইলিয়াস #পরাশক্তি #মুসলিম #রাষ্ট্রনায়ক #বৈষম্য #হিন্দু #মানুষ #শাহজাদা #মুজতবা #জমিদার #বিলুপ্তি #রাজবধু #bangladesh #dhaka #bangladeshi #kolkata #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা #সাম্রাজ্য #সৈন্য #শাহী #ইতিহাস #সালতানাত #ইসলাম #সুলতান #বংশধর #শাসিত #জালালউদ্দিন #ত্যাগ #সন্ধান #নেতৃত্ব #bangla #bengali #প্রেম #আকাশ #বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী
চরম দুর্ভাগ্যকে সাথে নিয়ে জম্মেছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন #নবাব #সিরাজদ্দৌলা। অপরিমিত ঐশ্বর্য আর বিলাসে কাটে তাঁর বাল্যজীবন। সিরাজ ছিলেন চরম #ইংরেজ বিদ্বেষী। আর তাই ইংরেজ সরকারি কর্মী আর ঐতিহাসিকরা এই মানুষটিকে নারীলোলুপ এক অপরিনত নৃশংস দানবিক চরিত্রে পরিনত করেছিলেন। যার সাথে দেশীয় ঐতিহাসিকরাও গলা মেলান।
অন্ধকুপ হত্যার মত মিথ্যাচার নির্দ্বিধায় প্রচার করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। সাম্প্রদায়িক, সাম্রাজ্যবাদী এবং মুসলমান বিদ্বেষী ইংরেজ, মার্সম্যানের 'বাংলার ইতিহাস 'হুবহু অনুবাদ করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র। বই অনুদিত হওয়ার সাথে সাথে তা পাঠ্যপুস্তক হিসাবে নির্বাচিত হয়। বছরের পর বছর বিদ্যাসাগরের ছাপাখানায় ছেপে সারা বাংলার স্কুলে পাঠ্যপুস্তক হিসাবে পঠিত হয়। বাংলার সরলমতী ছাত্র ছাত্রীরা মিথ্যা এবং বিকৃত ইতিহাস পড়ে সিরাজ এবং বাংলাকে জানে।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় ১৮৯৭ খ্রীস্টাব্দে, পলাশীর অন্যায় যুদ্ধের প্রায় ১৫০ বছর পরে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজদ্দৌলাকে অন্ধকারের কালিকামুক্ত করেন।
বিদ্যাসাগরের লাইব্রেরিতে যথেষ্ট বই মজুত ছিল যার ভিত্তিতে সিরাজের বিরুদ্ধে বৃটিশ অপপ্রচারের জবাবী #ইতিহাস লিখতে পারতেন বিদ্যাসাগর। কিন্তু তার সে দায় ছিল না। তার আনুগত্য ছিল সাম্রাজ্যবাদের প্রতি আর নজর ছিল পুস্তক ব্যবসার মাধ্যমে অর্থউপার্জন। হোকনা তা মিথ্যা ইতিহাস প্রচার।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় মহাশয়ের 'সিরাজদ্দৌলা' একটি ব্যতিক্রমী ইতিহাস। সিরাজের প্রতি অন্যায়ের বাঙালীর প্রথম পাপস্খলনে'র প্রয়াস। একটি অবশ্যপাঠ্য পুস্তক।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#book
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা
#বাংলাদেশী #বাংলাদেশ #সিরাজদ্দৌলা #ইংরেজ #ইতিহাস #bengali #kolkata #book #bangladesh #bangla #dhaka #bangladeshi #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #কলকাতা #নবাব
ভারতের বাইরের #প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম হিন্দু মন্দিরগুলির মধ্যে একটি, #ইন্দোনেশিয়ার 9ম শতাব্দীর প্রম্বানান মন্দিরটি রামায়ণের #মহাকাব্যের চিত্রিত ত্রাণ দিয়ে সজ্জিত।
#সনাতন ধর্মের ত্রিমূর্তি নিবেদিত - ভগবান ব্রহ্মা, #বিষ্ণু এবং #শিব। মন্দিরটি মূলত #হিন্দু সঞ্জয় রাজবংশের শাসনামলে 850 খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল।
শুধুমাত্র একটি স্থাপত্যের কীর্তি ছাড়াও, মন্দিরটি একটি সমৃদ্ধ এবং জটিল #ইতিহাস সহ একটি রহস্যময় #সাংস্কৃতিক স্থান।
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #BD
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #বাংলাদেশী
#মহাকাব্যের #সনাতন #শিব #ইতিহাস #সাংস্কৃতিক #bangladesh #bangla #bengali #dhaka #প্রাচীনতম #ইন্দোনেশিয়ার #বিষ্ণু #হিন্দু #bangladeshi #bd #বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #বাংলাদেশী
পূর্ব পাকিস্তানের বাংলা বই এর ভিতরের পাতা।
সময়কাল -১৯৬০ এর দশক।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #ইতিহাস #বই
@bengali_convo
@mastindia
#বই #ইতিহাস #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
কালজয়ী চাঁদাবাজ ছবির পোষ্টার।
সময়কাল-১৯৯৩ সালের ২৬শে নভেম্বর মুক্তি পায়।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস #সিনেমা
@bengali_convo
@mastindia
#সিনেমা #ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
সুগন্ধা ম্যাগাজিন এর কাভার পাতা।
সময়কাল - ১৯৯২
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
অভিনেত্রী রোজিনা।
সময়কাল -১৯৭০ এর দশক
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
প্রায় ১০০ বছর আাগের হারানো বিজ্ঞপ্তি, পুরনো দলিলের মাঝে খোঁজে পেলাম।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
স্বাধীন বাংলাদেশ। ঢাকার রাস্তা, রোডটির নাম জানা নেই। এক ভদ্রলোক এক রিকসা থেকে নেমে ভাড়া চুকিয়ে রাস্তা পার হচ্ছেন।
সময়: ১৯৭২।
কৃতজ্ঞতা: গেটিইমেজেস্।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
এখনকার বাচ্চাদের গরমের ছুটি দিলে,
বাবা মায়েরা কক্সবাজার সাজেক ঘুরতে নিয়ে যায়,
আর
আমাদের সময় মাথা ন্যাড়া করে দিতো!
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
এখনকার বাচ্চাদের গরমের ছুটি দিলে,
বাবা মায়েরা কক্সবাজার সাজেক ঘুরতে নিয়ে যায়,
আর
আমাদের সময় মাথা ন্যাড়া করে দিতো!
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
'হঠাৎ বৃষ্টি' সিনেমার শ্যুটিং টাইমের বিরতিকালে ঢাকার নিউমার্কেটে নায়ক ফেরদৌস, নায়িকা প্রিয়াংঙ্কা ত্রিবেদী এবং পরিচালক বাসু চ্যাটার্জি। ভারত, বাংলাদেশ উভয় দেশেই জনপ্রিয়তা পায় ছবিটি। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায়।
সময়: '৯০-এর দশক।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস #সিনেমা
@bengali_convo
@mastindia
#সিনেমা #ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
'হঠাৎ বৃষ্টি' সিনেমার শ্যুটিং টাইমের বিরতিকালে ঢাকার নিউমার্কেটে নায়ক ফেরদৌস, নায়িকা প্রিয়াংঙ্কা ত্রিবেদী এবং পরিচালক বাসু চ্যাটার্জি। ভারত, বাংলাদেশ উভয় দেশেই জনপ্রিয়তা পায় ছবিটি। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায়।
সময়: '৯০-এর দশক।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস #সিনেমা
@bengali_convo
@mastindia
#সিনেমা #ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
আমারতো বাড়ির কথা খুব মনে পড়ে 🥺😥
আধো রাতে যদি ঘুম ভেঙে যায়। মনে পড়ে 🥺
#বিতর্ক_প্রতিযোগিতা
#রাকিব_হাসান
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ #রাকিব_হাসান #বিতরক_পরতিযোগিতা
আমারতো বাড়ির কথা খুব মনে পড়ে 🥺😥
আধো রাতে যদি ঘুম ভেঙে যায়। মনে পড়ে 🥺
#বিতর্ক_প্রতিযোগিতা
#রাকিব_হাসান
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ #রাকিব_হাসান #বিতরক_পরতিযোগিতা
১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ইডেন মহিলা কলেজের একদল ছাত্রীর সম্মিলিত চটপটি খাবার মুহূর্ত ৷
ছবি: সংগৃহীত ৷
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ইডেন মহিলা কলেজের একদল ছাত্রীর সম্মিলিত চটপটি খাবার মুহূর্ত ৷
ছবি: সংগৃহীত ৷
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
রুয়েট ক্যাম্পাসে ৭২ সিরিজের কিছু শিক্ষার্থীবৃন্দ।
সময়কাল: ১৯৭২ এর আশেপাশে।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
ঢাকা 'অমর একুশে বইমেলা' বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে।
সময়: ১৯৮৭।
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ
বাংলাদেশের মানুষের আত্নহত্যা করা উচিত। যেদেশে হিরো আলমের মত অশিক্ষিত, মূর্খ লোক ২ আসনে এম.পি. নির্বাচন করে। লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছে করে। এটা কি হেলা ফেলা করা জিনিস? 🤬
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঠিকিই বলেছিলান, "সাত কোটি সন্তানেরে, হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে, মানুষ কর নি।"
#বাংলাদেশ #বাংলা #bangladesh #bangla #dhaka #ইতিহাস
@bengali_convo
@mastindia
#ইতিহাস #Dhaka #Bangla #Bangladesh #বাংলা #বাংলাদেশ