Bangladesh :verified:​ · @Bangladesh
59 followers · 131 posts · Server qoto.org

কোথায় হারিয়ে গেলো বংশ?

একটি রাজবংশ যা শত বছরের জন্য পরিবর্তন করে দিয়েছিলো ঘুণেধরা উপেক্ষিত বাংলার । একটি সাম্রাজ্য যা নির্মাণ করেছিলো বাঙালি হিসেবে আমাদের আত্মপরিচয়। যে ছিলো বাঙালিদের ডমিনেটিং পাওয়ার, বিশ্বের সবচাইতে ধনী, সবচাইতে উর্বর ব-দ্বীপের সাম্রাজ্য„ যে সাম্রাজ্যের প্রথমদিকের স্বর্ণযুগে সুলতানের কেন্দ্রীয় আস্তাবলে ১ লক্ষ ঘোড়া থাকতো, যে সালতানাতের সুলতানের দরবারের বাহিরে ৫০০ সিস্তানী পালোয়ান স্বর্ণের শিরস্ত্রাণ পরিহিত অবস্থায় সুলতানের শান-শৌকত প্রদর্শন করতো, যে সালতানাত একসময় ছিলো উপমহাদেশের একচ্ছত্র , উপমহাদেশের সবচাইতে বড় দেশ। উসমানিয়, গজনভী, মুঘল, খাওয়ারিজম, মামলুক, মালি, কর্ডোবার ভিড়ে আমরা ভুলে গেছি আমাদের নিজেদের কে ; যে সালতানাতের জন্যই আজ আমরা নিজেদের বাঙালি বলে পরিচয় দিই, যে সালতানাতের জন্য বাংলা ভাষা রক্ষা পেয়েছিলো, বাঙালিরা দলে দলে গ্রহণ করেছিলো।

এই বাংলায় একজন ছিলেন যিনি উপেক্ষিত বাংলাকে পরিণত করেছিলেন সার্বভৌম পরাশক্তিতে। তিনিই প্রথম সর্বপ্রকার জাতি-বৈষম্য ধ্বংস করে বাঙালীদের ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। শূদ্র-ব্রাহ্মণ-বৈশ্য-ক্ষত্রিয়-জাত মুসলিম-ধর্মান্তরিত সকলে যার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো, তিনিই বাঙালি জাতির পিতা। বাংলা ও বাঙালি শব্দ দুটো তাঁরই দেয়া। পারসিক হয়েও বাংলা কে তিনি এতোটা ভালবাসতেন যে নিজেকে পরিচয় দিতেন "বাঙ্গালী" নামে। তাঁর মাধ্যমেই শুরু হয়েছিলো বাঙ্গালী নামক পরিচয়ের। সিজিস্তানের অধিবাসী হয়ে নিজেকে বলতেন "বাঙ্গালী"। বাংলা সালতানাতের রাজপরিবার ও। অভিজাতরা সকলেই নিজেদের কে পরিচয় দিতেন বাঙালি বলে। গৌড়ে তিনি নির্মাণ করেছিলেন বাংলাকোট দুর্গ, একটি নদীর নামই দিয়েছিলেন বাঙ্গালী।

তিনিই হলেন শাহ-ই-বাঙ্গালিয়ান সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহ্ গাজী (রহঃ)

ইলিয়াস শাহ সাধারণ কোনো শাসনকর্তা ছিলেন না। তিনি ছিলেন বৈপ্লবিক । পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর বাংলায় যে সেন আমলে শূদ্র-বৌদ্ধদের প্রতি বৈষম্য ও তুর্কি আমলে (১২০৪-১৩৩৮) আতরাফ মুসলমানদের প্রতি বিরাজমান ছিলো, তা উৎখাত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। -মুসলিমের বৈষম্য দূরীভূত করেছিলেন ইলিয়াস শাহ। এমন ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে হিন্দু-মুসলমানকে চেনা যেতো শুধু কপালের তিলক দেখে। ইলিয়াস শাহর সিংহাসন আরোহণের পূর্বে অমুসলিম তো দূরের কথা নওমুসলিম দের পর্যন্ত সামরিক বাহিনীতে উচ্চপদে নেয়া হতো না, নেয়া হতো কেবল সামান্য পরিমাণে পদাতিক বাহিনীতে। তাদেরকে আতরাফ হিসেবে গণ্য করে নীচু দৃষ্টিতে দেখা হতো [ ইসলাম গ্রহণের পরেও!!] অনেকটা উমাইয়াদের অনারব মুসলিমদের থেকে জিজিয়া নেবার মত। এই বৈষম্য থেকে জাতিকে পরিত্রাণ দিয়েছিলেন সুলতান ইলিয়াস শাহ্। যেখানে ইংরেজ আমলে ব্রাহ্মণরা শূদ্রের ছায়া মাড়াতো না, সেইখানে মধ্যযুগে সুলতান ইলিয়াস শাহ শূদ্রকে প্রধান জেনারেল নিয়োগ দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজবংশই বাংলাকে স্বাধীন করেছিলো। তিনি শাসক ছিলেন না, ছিলেন বিপ্লবী। মুসলমান হত্যার প্রতিবাদে নেপালে পশুপতিনাথের মূর্তি ত্রিখণ্ডিত করেছিলেন। ত্রিকলিঙ্গাধিপতির বিশাল বাহিনীর রক্তে চিল্কা হ্রদের পানি লাল করে দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজবংশ ১৩৩৮ থেকে শুরু করে ১৪১৮ এবং ১৪৩৬ থেকে আরম্ভ করে ১৪৮৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলা শাসন করে। ইলিয়াস শাহ্- কে এতোটাই ভালবাসতো যে গণেশের উত্থানের সময় মুসলমানেরা গণেশের আধিপত্য অস্বীকার করে দলে দলে জীবন বাজি রেখে শাহর-ই-নাও শহরে (বর্তমান বারোবাজার, ঝিনাইদহ) ইলিয়াস শাহী বংশের শেষ প্রদীপ নাসিরকে কেন্দ্র করে সমবেত হয়েছিলো। সারা বাংলায় গণেশের রাজত্ব চললেও মুসলমানেরা খুলনা বিভাগে টিকিয়ে রেখেছিলো ইলিয়াস শাহী । ইলিয়াস শাহকে মানুষ এতোটাই ভালবাসতো যে„ আহমাদ শাহ নিহত হলে ইলিয়াস শাহের প্রপৌত্র শাহজাদা নাসির কে ৬০,০০০ মুসলিম সৈন্য মুহাম্মাদাবাদ (শাহর-ই-নাও) থেকে ফিরুজাবাদে নিয়ে এসে সিংহাসনে বসিয়েছিলো………

কোথায় গেলো সেই মহামতি মহাবীর ইলিয়াস শাহের বংশ? হোসেন শাহী বংশধররা বাংলাদেশে আছেন। হোসেন শাহী শাহজাদিদের বহু আছেন বাংলাদেশে, ভাটিরাজ ঈসা খাঁর বংশধর এবং সৈয়দ হযরত ইব্রাহিম দানিশমান্দের বংশধররা মাতৃকুলের দিক থেকে হোসেন শাহী বংশের সন্তান। এছাড়া মালদহ জেলায় হোসেন শাহী বংশধররা আছেন। কররানী বংশধররা সিলেটে আছেন। সিলেট জয়ী সৈয়দ নাসিরউদ্দিনের বংশও আছে। সৈয়দ আলী তরফরাজ সৈয়দ নাসিরউদ্দিনেরই বংশধর। রাজা গণেশের বংশ পাকিস্তান আমল পর্যন্ত দিনাজপুরের ছিলো [সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মাদ শাহর প্রথম স্ত্রী নবকিশোরীর গর্ভজাত অনুপনারায়ণ রায়ের বংশধর] ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর জমিদারী ও দিনাজপুররাজের সব সম্পত্তি পাকিস্তান সরকার বাজেয়াপ্ত করলে মহারাজ গিরিজানাথ রায় কলকাতা চলে যান এবং সেখানেই মারা যান তিনি । গণেশের বংশধররা কলকাতাতেই আছেন। দিনাজপুর ইহতিমাম নবাবী আমলে অন্যতম বড় ইহতিমাম ছিলো, গণেশের বংশধরদের দ্বারা

তাহলে কোথায় হারিয়ে গেলো বীর ইলিয়াসের বংশ?

১৪৮৭ সালে প্রাসাদ রক্ষীদের অধিনায়ক হাবশী খোজা শাহজাদা বারবাকের নেতৃত্বে হাবশীরা সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সুলতান ফতেহ শাহ্ কে হত্যা করে ক্ষমতার দখল নেয়। সুলতান শাহজাদা নাম নিয়ে সিংহাসনে বসে সেই খোজা। ফতেহ শাহ্ কে হত্যার পর তাঁর বিধবা সুলতানা ঘোষণা করলেন- সুলতানের হত্যাকারীকে যে হত্যা করতে পারবে, সিংহাসন তারই হবে। মালিক আন্দিল নামে এক প্রভুভক্ত হাবশী সেনাপতি বারবাক কে হত্যা করেন। ফতেহ শাহর একমাত্র পুত্রের বয়স তখন মাত্র পাঁচ বছর। মালিক আন্দিল সুলতানাকে নাবালক শাহজাদার জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণের জন্য অনুরোধ করেন। সুলতানা চাইলেই পারতেন মালিক আন্দিল কে শাহজাদার অভিভাবক হিসেবে নিযুক্ত করে শাহজাদাকে সিংহাসনে বসাতে, মালিক আন্দিলের সিংহাসনে বসার কোনো ইচ্ছা ছিলো না। তিনি সুলতানাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন শাহজাদার জন্য একজন অভিভাবক নির্ধারণ করতে।

কিন্তু সুলতানা তাঁর কথা রাখেন। মালিক আন্দিলকে সসম্মানে সিংহাসনে বসিয়ে ধনসম্পদ, সম্পত্তি, ক্ষমতা, ঐশ্বর্য, দাস-দাসী সর্বস্ব করে নিজের সন্তান কে সাথে নিয়ে চিরকালের জন্য প্রাসাদ ছেড়ে লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান। সেই যে সুলতানা সিংহাসনের দাবি ছেড়ে দিয়ে লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গেলেন, আর কখনো ফিরে আসেন নি, কখনো না!! ১৪৯০ সালের পর তাঁদের আর কোনো কখনো পাওয়া যায়নি!

সুলতানা চাইলেই পারতেন জনগণ কে একত্রিত করে, সৈনিকদের দিয়ে শাহজাদাকে সিংহাসনে বসাতে! ইলিয়াস শাহী বংশধরের প্রতি সেই আবেগ, সেই বাংলার জনগণের তখনো ছিলো! কারণ- এবাংলাকে তো গড়েছিলেন ইলিয়াস শাহই। এ বাংলার -বাতাসে মিশে একাকার হয়ে রয়েছেন যিনি, তিনিই তো ইলিয়াস! প্রজাবাৎসল্লে প্রজাদের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিনি। 'ইলিয়াস শাহ' এবং 'বাংলা' শব্দ দুটি হয়ে উঠেছিলো সমার্থক। সাম্য ও ইনসাফ এনেছিলেন সুলতান…

কিন্তু সুলতানা করলেন না। স্বামীর হত্যাকারীকে শাস্তি দিয়ে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মালিক আন্দীলকে ক্ষমতায় বসিয়ে চলে গেলেন আড়ালে, চিরতরে…

আহা! ইলিয়াস শাহী বংশের বলে কথা!! ক্ষমতা, সম্পদ, ঐশ্বর্য সব বিলীন করে দিয়ে একমাত্র সন্তানকে আঁকড়ে ধরে নিতান্তই সাধারণ বাঙালী গৃহবধুর মতো প্রাসাদ ছেড়ে বাংলার মেঠোপথ দিয়ে চলে গেলেন সুলতানা। এরপর আর কখনো আসেন নি। কত বসন্ত গেলো, কত যুগ হলো পার……মহামতি ইলিয়াসের বংশধররা আর জনসম্মুখে আসেন নি, এমনকি সিংহাসনের দাবি নিয়েও কেউ কখনো সামনে আসেন নি। রয়ে গেলেন কিংবদন্তীতে, মানুষের মুখে মুখে- এই বাংলায় ১ জন ইলিয়াস এসেছিলেন...!!

এভাবে বাংলা থেকে আড়ালে হারিয়ে যান ইলিয়াস শাহী বংশধররা....!! এরপর আর কখনো তাঁরা আসেন নি সামনে, কক্ষনো না!

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

#ইলিয়াস #পরাশক্তি #মুসলিম #রাষ্ট্রনায়ক #বৈষম্য #হিন্দু #মানুষ #শাহজাদা #মুজতবা #জমিদার #বিলুপ্তি #রাজবধু #bangladesh #dhaka #bangladeshi #kolkata #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা #সাম্রাজ্য #সৈন্য #শাহী #ইতিহাস #সালতানাত #ইসলাম #সুলতান #বংশধর #শাসিত #জালালউদ্দিন #ত্যাগ #সন্ধান #নেতৃত্ব #bangla #bengali #প্রেম #আকাশ #বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী

Last updated 1 year ago

Bangladesh :verified:​ · @Bangladesh
59 followers · 126 posts · Server qoto.org

জানেন কি ভারত উপমহাদেশের প্রথম কারা?

উপমহাদেশে ফারগানা থেকে তৈমুরী যুবরাজ বাবর এসে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার বহু আগে থেকেই 'যুদ্ধ ' ছিলো। মুঘলরা হাতির সাহায্যে হাতির পিঠে ব্যবহার করলেও এই রীতি প্রচলিত হয়েছিলো বাংলা সালতানাতে।

সেই থেকে বাংলার হাতি হিন্দুস্তানের বিন্ধ্যাচলের হাতির চাইতে বিখ্যাত ও অধিক শক্তিশালী। যার প্রমাণ পাওয়া যায় সাম্রাজ্যের সময় ভ্রমণে আসা আব্বাসীয় খিলাফতের আরব পর্যটক সুলায়মানের বর্ণনায় ও

পাল আমলের বিভিন্ন তাম্রশাসনে। বাঙালি পাল সম্রাট দেবপালের ১,০০,০০০ বর্মাবৃত রণহস্তীর ফৌজ ছিলো। সেসময় প্রাগজ্যোতিষরাজ হর্জর করতোয়া নদীর সীমানা অতিক্রম করে বাংলায় বিস্তার করলে ক্রুব্ধ হয়ে দেবপাল ঘোষণা করেন এবং সেনাপ্রধান জয়পালকে নির্দেশ দেন প্রাগজ্যোতিষরাজ কে ধরে আনার। বিশাল হস্তীবাহিনী নিয়ে জয়পাল রওনা হলেন হর্জর কে ধরতে। এই বিশাল রণহস্তীর কথা শুনেই হর্জর প্রাণভয়ে পালালেন তিব্বতে, পাল বাহিনীর পদানত হলো । দেবপাল ক্রুব্ধ হয়ে পুনরায় নির্দেশ দিলেন-

" যদি সে তিব্বতে (কম্বোজরাজ্য) পালিয়ে যায় তাকে ধরে নিয়ে এসো। কম্বোজরাজ যদি তাকে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাকে হাতির পায়ের নিচে মাড়িয়ে দাও। যদি চীনে পালিয়ে যায় সেখান থেকেও তাকে ধরে আনো!"

বিশাল বাহিনী নিয়ে যাত্রা করলেন তিব্বতের দিকে..যথারীতি কম্বোজরাজ বাধা হয়ে দাঁড়ালেন..এবং বাংলার হস্তীবাহিনীর সাথে টিকতে না পেরে প্রাণভয়ে আশ্রয় নিলেন চীনে। শুধু তাই নয় যে হর্জরের জন্য এত কিছু, সেও আশ্রয় নিলো চীনে।

সম্রাট দেবপালের শক্তির বর্ণনা দিয়ে হর্জরকে তার হাতে তুলে দেয়ার অনুরোধ জানিয়ে চীন সম্রাটকে লিখলেন জয়পাল। প্রমাদ গুনলেন চীন ..বাঙালির শৌর্যের প্রতীক সেই চিঠি আজও সংরক্ষিত বেইজিংয়ের জাদুঘরে..

• হাতির সাহায্যে প্রথম ট্যাঙ্ক তৈরির ধারণাটি ছিলো সুলতান শাহর।

চট্টগ্রামের পার্বত্য অরণ্য, ছিলো বাংলার হাতির মূল কেন্দ্র। ইলিয়াস শাহ্ হাতির পিঠে কামান বসিয়ে সর্বপ্রথম "পিল মিনার" নামক এই অভিনব ট্যাংক প্রস্তুত করেন। হাতির পিঠে একজন সৈন্য ও চালনা করার জন্য তার সাথে থাকতো একটি 'হালকা কামান'। এই কামান একদালার মহাযুদ্ধের সময় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিলো..

বাংলা সালতানাতের শেষ শাহর ছিলো ৩৬০০ যুদ্ধহস্তী (প্রতিদ্বন্দ্বী বাদশাহ আকবরের ছিলো ৫০০০ যুদ্ধহস্তী) হাতির সাহায্যে যুদ্ধবিদ্যায় বাংলার সুলতানদের বীরত্ব ও দূরদর্শিতা প্রশংসনীয়।

বাংলা কামান ব্যবহারের প্রমাণ সম্পর্কিত তথ্যসূত্র:-

(১) 'তুযুক-ই-বাবরীতে' সম্রাট বাবর ১৫২৯ ঈসায়ী-অব্দে বাংলা সালতানাত ও বিতাড়িত আফগান ফৌজের সাথে সাম্রাজ্যের (ঘাগরার যুদ্ধ) বাংলার সৈনিকদের কামান ব্যবহারের পারদর্শিতার কথা তুলে ধরেছেন।

(২) 'শূন্যপুরাণ'- রামাই পণ্ডিত

উড়িষ্যা বিজয়ে বাঙালি সৈন্যদের মাথায় টুপি, মুখে এক আল্লাহর নাম ও হাতে কামান শোভা পাওয়ার কথা বলা আছে..

(৩) হাজারদুয়ারী প্যালেসে সংরক্ষিত তোপ-ই-বাচ্চাওয়ালীর প্রত্নপ্রমাণ

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:

#ট্যাংকের #আবিষ্কারক #ভারতীয় #ট্যাংক #যুদ্ধ #সম্রাট #ত্রিপুরা #দাউদ #dhaka #bangladeshi #kolkata #বাংলাদেশ #বাঙালী #কামান #পাল #গৌড় #জয়পাল #ইলিয়াস #সিলেট #শাসক #বাদশাহ #সালতানাতে #মুঘল #মুসলিম #bangla #বাংলায় #প্রাচীনকাল #রাজ্য #আসাম #চিঠি #যুদ্ধে #bangladesh #bengali #বাংলা #ঢাকা #কলকাতা #বাংলাদেশী

Last updated 1 year ago